ক্ষত
নিন্দিত ঘা’এর মতো
তোমাকে লালন করি
সাবধানে, সবার
আড়ালে,
চুপি চুপি বলি যতো
পরাহত কথা ও কাহিনী –
সাবালক হও তুমি
মুহুর্মুহু আমার শোণিতে ...
ক্রমশঃ ঈশ্বর হয়ে
পাতায়, বল্কলে
ঢেকে দাও আমার
কঙ্কাল,
পাখিগুলি উড়ে এসে
বাসা বাঁধে শাখায়, কোটরে –
আমার ইচ্ছা ঢেকে
আকাশের দিকে ধায়
তোমার ইচ্ছাজাত কিশলয়,
কোমল পত্রালী ...
যদিও শকুনী এক উড়ে
এসে বসে মগডালে
তবুও শ্যাওলার মতো
আমাকে ছাপিয়ে
তোমার বিতংস ঢাকে
শিকড়ের তৃষ্ণা আর
সন্দেহের অন্তর্গত গাঢ় বনস্থালী...